মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৪

The Abdominable Snowman - YETI

YETI IN HIMALAYAN RANGES
 Scientists of the Cambridge University and another state declared that the DNA of "Big foot, man or  the "Snowman" is not just but the terrifying "YETI" has been matched.
 The "Abominable Snowman/Yeti," like the "Big Foot's" of the North American continent,or in the himalayan ranges of Indias, also in Nepal  borders has been in existence for 6,000 years. There are no rivalries amongst the "Yeti" population. They also divide their family's with other "Yeti" families, to prevent in-breeding and depletion of their species. However, the similiarity ends there. Unlike "Big Foot," the "Yeti" did not evolve from an animal species, they evolved from the "caveman." They can be found in China, the Himalayas and on up into the former Soviet Union to Siberia. They are not related to "Big Foot." The total "Yeti" population is around 227. Their average life span is between 120 and 130 years. They are "carnivorous."
YETI normally leaves in caves with the member of 3 in their family but does not in herd.
A FOOTAGE SNAP FROM A ZOOM IN 
the most schoking fact of them is that the MALE does not lives with the family , he is called a "LONER", the male usually meets another female and after breeding he leaves the crew and the female lonely raise the baby yeti.
They comes out at the spring time from the caves and wonder about from snow to snow places, they does not meets the eye of hum,an beings social or enviroments. But in India many demands that they have seen YETI roaring far from the ranges at the top of thye mountains, and some of them says that few were face to face with the YETIS. Sir, j.HILLARY and TENJING NORGEY wrote about this apes in their biography that they have seen the YETI beside the trees scratiching their backs, and hunting other animals, they have also found the hairs and the sceletens of YETIS.
Stories of YETI are vary but some of the descriptions pushed up the fact that Yeti is a 8 feet tall, ape like body but a terrifying face like a race of human beings, and filled with big fairy hairs and bad odors, but some of Russian Yetis are like 4 feet tall but the superstions tells that sightning of that creature can bring ill fortune, illness or DEATH!!!, and the creature is being named the " Predetaor of The Mountains"!
Mnay expeditions, scientists at the first time claimed about the YETI'S existence, but there was no evidence to match with the creature. But at last THE NATIONAL GEOGRAPHIC CHANNEL caught a footage and snaped a picture of YETI, and Mr. JHON DENHEMBERG and Indian scientist Sir, BISWOMOY BISWAS matched the DNA, the footprints, and also the fossils , and mainly the sceletons of YETI and solved the big mistory in our earth.
Sir, J. DENHEMBERG told in his resarch that YETI is a big, un-evouluted HUMAN APES who were by routed by the geographical evoulution, they have a hmarage making whistling scream and the power of 10 ELEPHANTS!. 
SCELETON OF YETI
FOOT PRINTS OF YETI
A STILL PICTURE FROM Sir,DESAI'S VEDIO
The footprints and the the sceleton pictures wre collected from the climber sir J. HILLARY and TENJING NORGEY. These pictures judges the species of YETI really exists! from 100 yeras ago in the Himalayan Rnge, Russian mountains, American continents till now adays also. The ABDOMINABLE SNOWMAN were shought by many tourists, climbers, and also some of villagers,the recent sights was by BRAMBHAKANTO DESAI (2012) and Mr. HAMILTON (2006), Sir DESAI claimed that the creature was in front of their car and was in attack for them.

There are amny regions, continents, atmosphire, are un discovered, un descripted, out from the routes, and not in humans hand, still science could not solve all the mystry of this planet.

-By SOURAV BERA.

সোমবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৪

BRAHMA, VISHNU AND MAHESH OF BOLLYWOOD CAME TOGETHER

President Pranab Mukherjee and Narendra Modi attended TV show ‘Aap Ki Adalat



Narendra Modi  shakes hands with President Pranab Mukherjee as Rajat Sharma looks on


Aamir Khan, Salman Khan and Shah Rukh Khan hold special Adalat in Delhi


By -Debjit Mukherjee

শুক্রবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৪

The underwater church of India - Shettyhali Church


The church underwater

 Consider a church built by the French missionaries in 1860’s

Consider a reservoir built by the Indian government in 1960’s

If you are thinking how these two totally unrelated acts and timelines could cause such an amazement for an offbeat traveler, you are just about know that

The thing is, the church, popularly known as Shettyhali church (named after the village where it is situated)was built on the banks of Hemavathi river near Hassan the French missionaries didn’t knew that the Indian government would plan to build a dam named as ‘GORUR DAM’  to reserve the water of the Hemavathi river which flooded the banks of the river every monsoon. The reservoir was named after the river itself ‘HEMAVATHI RESERVOIR’  
The church underwater
So almost 28 the villages on both the banks was ‘relocated to other places. The whole area became population less. But one thing happened, which no one didn’t even imagined. After the first  monsoon came when the dam was constructed it had to leave some of its reservoir’s water to release the pressure. But letting everyone’s eyes open to amazement the water just drowned the church to almost its seventy five percent. Which let the government to a terror that the Christians may make a revolt, but somehow luckily nothing happened, and after the monsoon went away, the church again rose from the water. 

The church over the water
Today only the skeleton of the huge structure is in its place. Some of the columns, the architecture, and the walls are preserved, so that one can just fill it up like a jigsaw puzzle through his or her imagination. The fascinating European structure and Nature’s strange game of taking the church inside the water in the monsoon and revealing it up after the season ends, had made the Shettyhali  church a must see for the tourists visiting Bangalore.
Driving Directions – Bangalore – Hassan – Harimanthpura – Shettyhali

-          Debarup Sengupta 

বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৪

resting in peace.....................


                                                                                                                    - by SOURAV BERA.

বুধবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৪

যারা একা মরেছিল...



একা হয়ে যেতে ভয় পান সকলেই। মৃত্যুর সময় কেউ থাকবে তো পাশে? এই আশঙ্কা আমাদের সকলেরই হয়। ফাঁকা বাড়িতে এক বৃদ্ধ বা বৃদ্ধার মৃত্যু, বৃদ্ধ দম্পতির একসঙ্গে আত্মহত্যার খবরে শিউরে উঠি সকলেই। তবে এই ৬ জন মারা গিয়েছিলেন একাই।

১. সিমোন অ্যালেন- ইস্ট সাসেক্সের ব্রাইটনের বাসিন্দা সিমোন একাকিত্বে ভুগতেন। ২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসে নিজের বাড়িতে মারা যান তিনি। দু'বছর পর ২০১২ সালের নভেম্বর মাসে উদ্ধার হয় তাঁর দেহ। নিজের জীবনে এতটাই একা ছিলেন সিমোন যে এই দুই বছরে কেউ খোঁজ করেনি তাঁর। বহুমাস ভাড়া জমা না পড়ায় সিমোনের ঘরে আসেন বাড়ির মালিক। আর তখনই উদ্ধার হয় সিমোনের দেহ।

২. জেনেভা চেম্বারস- এতটাই একাসেরে ছিলেন চেম্বার যে প্রতিবেশীরা সঙ্গ দিতে চাইলেও তাদের ফিরিয়ে দিতেন তিনি। ২০১৩ সালের অগাস্ট মাসে তার ফ্লোরিডার বাড়ি থেকে এক ল্যান্ডস্কেপার উদ্ধার করে চেম্বারসের দেহ। পুলিসের ধারনা তার অন্তত ৩ বছর আগে মারা গিয়েছিলেন চেম্বারস। প্রতিবেশীরা ভাবতেন ২০০৯ সালেই বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছেন চেম্বারস।
৩. হেডভিগা গলিক- সবথেকে ট্রাজিক বোধহয় হেডগিভা গলিকের মৃত্যু। ১৯৬৬ সালে ক্রোয়েশিয়ায় নিজের বাড়িতে মৃত্যু হয় গলিকের। এক কাপ চা বানিয়ে নিয়ে সাদা কালো টিভির সামনে সময় কাটাতে বসেছিলেন গলিক। দীর্ঘ ৪২ বছর পর উদ্ধার হয় গলিকের দেহ। পুলিস বাড়িতে ঢুকে চেয়ারে বসা অবস্থায় উদ্ধার করে গলিকের দেহ। সামনে রাখা ছিল এক কাপ চা।
৪. বারবারা সালিনাস নরম্যান- ২০১৩ সালের মে মাসে সালিনাসের মেক্সিকোর বাড়ি থেকে যখন তার দেহ উদ্ধার হয় তখন তা প্রায় মমিতে পরিনত হয়েছে। হঠাত্‍ই হারিয়ে যাওয়া সালিনাসকে খুঁজতে শুরু করেন সালিনাসের জামাইবাবু লুই পন্স। সালিনাসের মৃত্যুর এক বছরেরও বেশি সময় পর উদ্ধার হয় তাঁর দেহ।
    
৫. ডেভিড কার্টার- মিলওয়াকি নুইসেন্স কন্ট্রোল অফিসার ছিলেন ডেভিড কার্টার। ২০০৭ সালে চাকরি ছেড়ে দেন তিনি। বলেন নিউ মেক্সিকো চলে যাচ্চেন তিনি। কিন্তু আসলে নিজের বাড়িতে আত্মহত্যা করেছিলেন কার্টার। চার বছর পর খালি বাড়ি ভেবে পরিদর্শনে আসেন রিয়াল এস্টেট এজেন্ট। সিঁড়িতে কার্টারের কঙ্কাল আবিষ্কার করেন তিনি।
৬. নাতালিয়ে উড- অসি মহিলা উডের মৃত্যু হয় ২০০৩ সালে। তাঁর দেহ উদ্ধার হয় ২০১১ সালে। এই ৮ বছরে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সময় মতো জমা পড়েছে পেনসন। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করার তাগিদ অনুভব করেনি পরিবারের কেউ। অবশেষে তাঁর দেহ উদ্ধার করে এক আত্মীয়। তিনি জানান ২০০৩ সালে দুজনের মধ্যে ঝগড়া হয়। তারপর থেকে কথা বন্ধ ছিল দুজনের।কাই। viralnova.com-এর পাতা থেকে তাদের গল্পোই শোনাবো আমরা।
               
                            - by SOURAV BERA.