‘সাবধান এ থাকিস
আজ রাত টা আর পড়াশো্না টা কর ঠিক মতো’ বাবার সাথে কথা বলে ফোন টা রাখার পর দেওয়ালের
একপাশে টাঙানো ঘড়িটা ঢং ঢং করে জানান দিলো সময় এখন পাক্কা দশটা। এত বড় ঘরে নিস্তব্ধতা যেন ক্রমশ সময়ের সাথে ছন্দ মিলিয়ে আমার অস্বস্তি
বাড়াছিল।বিশাল কামরাটার শূণ্যতা যেন ক্রমশ আমাকে গ্রাস করছে।কামরাটা আজ বড্ড খালি।দেবীদি
গেছে তার বাড়ী বাবার অসুস্থতার খবর পেয়ে,আর পিয়ালীদি গেছে বন্ধুর বিয়েতে। মা বাবা দাদাকে
ছেড়ে এত দূরে থাকার কষ্টটা অনেকটা ভুলে থাকি রুমমেট দের উপস্থিতির দরুন।্দম বন্ধ করা
একাকিত্বটা ইিত পূবে কখনো ঘিরে ধরেনি।কিন্তু আজ…………। টিক্ টিক্ টিক……….বুকটা ধড়াস করে উঠল।আজ রুম টাকে
অন্ধকার এর চাদরে মোড়ার সাহস পায়নি।তাই টিউব লাইটটার সাদা আলোতে দেখতে পেলাম দুটো টিকটিকি
ছোটাছুটি করছে।ছোট থেকে গ্রামে মানুষ হলেও টিকটিকিতে যে আমার বড্ড ভয়।আছা ওরা কি জানে
আজ আমি একা।মশারি থেকে হাত বাড়ালাম জল এর বোতল
টার দিকে। রাত
সোয়াা বার টা।আজ কি রাত টা খুব বড়………মাথায় এক রাস চিন্তা র ঝুড়ি।দেওয়াল এর গা ঘেষা
জানালা গুলো যেনো হটাৎ বড্ড বড় লাগলো।গুটিগুটি পায়ে নেমে জানালার কাছে গেলাম।নাহ্্
চিন্তা্র কোনো কারন নেই।জানালা গুলো বেস ভাল করেই বন্ধ করা।আহ্ কুকুর গুলো কী রাতে
ঘুমোতেও সেখেনি।এত হাক ডাক কিসের বাপু।অবচেতন মন থেকে বার হয়ে এলো ভয় ও বিরকতির দীঘহাস্বাস। কোনো
দিন মনে না পড়া দিম্মা র কথা গুলো কানের কাছে বাজতে থাকলো্ল’জানিস পিউ তেনারা যেখানে
সেখানে যেতে পারে’।শোঁশোঁ[কেপে উপরে তাকালাম]………আরে দূর এতো পাখার আওয়াজ।আমি আধুনিকা
কিন্তু কখন কখন যুক্তি তক্ক হা্র মানতে বাধ্য হয়। এবার
চোখ পড়ল সফ্টির দিকে।মনে পড়ল মার কথা গুলো।‘আরে তুই কী হোস্টেল এও ওকে নিয়ে যাবি নাকি।ওতো
ময়লা হয়ে যাবে………’মার এই কখার তৎক্ষনাৎ প্রতিবাদী হই।‘আরে ওই তো আমার সঙ্গী।আর চিন্তা
কর না ওকে আমি মাঝে মাঝে চান করিয়ে দেব। কিন্তু
আজ ও বড্ড নকল লাগলো।যেন তুলো দিয়ে গড়া পুতুল মাএ। একবার ফোন টার দিকে তাকালাম।রাত তিনটে।এখন
কোনো বন্ধুকে fb বা whatsapp না পাওয়াটাই স্বাভাবিক।দেবুকে কল করতে গিয়েও থেমে গেলাম।ও
হয়ত গভীর ঘুমে সলমানকে দেখতে ব্যস্ত।ঘুম ভাঙালে পরের দিন আমার কপালে দঃখ থাকবে ভেবে
থেমে গেলাম। রাতের
শেষ প্রহর।দুচোখ আছন্ন।না এই নিসঙ্গ রাএি আর বিনিদ্রিত রইল না।মশার ভন ভন র আলো আমাকে জাগিয়ে রাখতে পারল না।ঘুমিয়ে পরলাম।আর
পোঁছে গেলাম বহু পরিচিত ঠিকানায়……।এই তো বাবা,জেঠু্ ,দাদা থাম বলছি মা ও মা…
খবরের খেয়াল খাতা
শনিবার, ৭ মার্চ, ২০১৫
মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৪
The Abdominable Snowman - YETI
YETI IN HIMALAYAN RANGES |
Scientists of the Cambridge University and another state declared that the DNA of "Big foot, man or the "Snowman" is not just but the terrifying "YETI" has been matched.
The "Abominable Snowman/Yeti," like the "Big Foot's" of the
North American continent,or in the himalayan ranges of Indias, also in Nepal borders has been in existence for 6,000 years. There are no
rivalries amongst the "Yeti" population. They also divide their
family's with other "Yeti" families, to prevent in-breeding and
depletion of their species. However, the similiarity ends there. Unlike
"Big Foot," the "Yeti" did not evolve from an animal
species, they evolved from the "caveman." They can be found in China,
the Himalayas and on up into the former Soviet Union to Siberia. They are not
related to "Big Foot." The total "Yeti" population is
around 227. Their average life span is between 120 and 130 years. They are
"carnivorous."
YETI normally leaves in caves with the member of 3 in their family but does not in herd.
A FOOTAGE SNAP FROM A ZOOM IN |
the most schoking fact of them is that the MALE does not lives with the family , he is called a "LONER", the male usually meets another female and after breeding he leaves the crew and the female lonely raise the baby yeti.
They comes out at the spring time from the caves and wonder about from snow to snow places, they does not meets the eye of hum,an beings social or enviroments. But in India many demands that they have seen YETI roaring far from the ranges at the top of thye mountains, and some of them says that few were face to face with the YETIS. Sir, j.HILLARY and TENJING NORGEY wrote about this apes in their biography that they have seen the YETI beside the trees scratiching their backs, and hunting other animals, they have also found the hairs and the sceletens of YETIS.
Stories of YETI are vary but some of the descriptions pushed up the fact that Yeti is a 8 feet tall, ape like body but a terrifying face like a race of human beings, and filled with big fairy hairs and bad odors, but some of Russian Yetis are like 4 feet tall but the superstions tells that sightning of that creature can bring ill fortune, illness or DEATH!!!, and the creature is being named the " Predetaor of The Mountains"!
Mnay expeditions, scientists at the first time claimed about the YETI'S existence, but there was no evidence to match with the creature. But at last THE NATIONAL GEOGRAPHIC CHANNEL caught a footage and snaped a picture of YETI, and Mr. JHON DENHEMBERG and Indian scientist Sir, BISWOMOY BISWAS matched the DNA, the footprints, and also the fossils , and mainly the sceletons of YETI and solved the big mistory in our earth.
Sir, J. DENHEMBERG told in his resarch that YETI is a big, un-evouluted HUMAN APES who were by routed by the geographical evoulution, they have a hmarage making whistling scream and the power of 10 ELEPHANTS!.
SCELETON OF YETI |
FOOT PRINTS OF YETI |
A STILL PICTURE FROM Sir,DESAI'S VEDIO |
The footprints and the the sceleton pictures wre collected from the climber sir J. HILLARY and TENJING NORGEY. These pictures judges the species of YETI really exists! from 100 yeras ago in the Himalayan Rnge, Russian mountains, American continents till now adays also. The ABDOMINABLE SNOWMAN were shought by many tourists, climbers, and also some of villagers,the recent sights was by BRAMBHAKANTO DESAI (2012) and Mr. HAMILTON (2006), Sir DESAI claimed that the creature was in front of their car and was in attack for them.
There are amny regions, continents, atmosphire, are un discovered, un descripted, out from the routes, and not in humans hand, still science could not solve all the mystry of this planet.
-By SOURAV BERA.
সোমবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৪
BRAHMA, VISHNU AND MAHESH OF BOLLYWOOD CAME TOGETHER
শুক্রবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৪
The underwater church of India - Shettyhali Church
The church underwater |
Consider a reservoir built by the Indian government in 1960’s
If you are thinking how these two totally unrelated acts and timelines could cause such an amazement for an offbeat traveler, you are just about know that
The thing is, the church, popularly known as Shettyhali church (named after the village where it is situated)was built on the banks of Hemavathi river near Hassan the French missionaries didn’t knew that the Indian government would plan to build a dam named as ‘GORUR DAM’ to reserve the water of the Hemavathi river which flooded the banks of the river every monsoon. The reservoir was named after the river itself ‘HEMAVATHI RESERVOIR’
The church over the water |
Today only the skeleton of the huge structure is in its place. Some of the columns, the architecture, and the walls are preserved, so that one can just fill it up like a jigsaw puzzle through his or her imagination. The fascinating European structure and Nature’s strange game of taking the church inside the water in the monsoon and revealing it up after the season ends, had made the Shettyhali church a must see for the tourists visiting Bangalore.
Driving Directions – Bangalore – Hassan – Harimanthpura – Shettyhali
- Debarup Sengupta
|
বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৪
বুধবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৪
যারা একা মরেছিল...
একা হয়ে যেতে ভয় পান সকলেই। মৃত্যুর সময় কেউ থাকবে তো পাশে? এই আশঙ্কা আমাদের সকলেরই হয়। ফাঁকা বাড়িতে এক বৃদ্ধ বা বৃদ্ধার মৃত্যু, বৃদ্ধ দম্পতির একসঙ্গে আত্মহত্যার খবরে শিউরে উঠি সকলেই। তবে এই ৬ জন মারা গিয়েছিলেন একাই।
১. সিমোন অ্যালেন- ইস্ট সাসেক্সের ব্রাইটনের বাসিন্দা সিমোন একাকিত্বে ভুগতেন। ২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসে নিজের বাড়িতে মারা যান তিনি। দু'বছর পর ২০১২ সালের নভেম্বর মাসে উদ্ধার হয় তাঁর দেহ। নিজের জীবনে এতটাই একা ছিলেন সিমোন যে এই দুই বছরে কেউ খোঁজ করেনি তাঁর। বহুমাস ভাড়া জমা না পড়ায় সিমোনের ঘরে আসেন বাড়ির মালিক। আর তখনই উদ্ধার হয় সিমোনের দেহ।
২. জেনেভা চেম্বারস- এতটাই একাসেরে ছিলেন চেম্বার যে প্রতিবেশীরা সঙ্গ দিতে চাইলেও তাদের ফিরিয়ে দিতেন তিনি। ২০১৩ সালের অগাস্ট মাসে তার ফ্লোরিডার বাড়ি থেকে এক ল্যান্ডস্কেপার উদ্ধার করে চেম্বারসের দেহ। পুলিসের ধারনা তার অন্তত ৩ বছর আগে মারা গিয়েছিলেন চেম্বারস। প্রতিবেশীরা ভাবতেন ২০০৯ সালেই বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছেন চেম্বারস।
৩. হেডভিগা গলিক- সবথেকে ট্রাজিক বোধহয় হেডগিভা গলিকের মৃত্যু। ১৯৬৬ সালে ক্রোয়েশিয়ায় নিজের বাড়িতে মৃত্যু হয় গলিকের। এক কাপ চা বানিয়ে নিয়ে সাদা কালো টিভির সামনে সময় কাটাতে বসেছিলেন গলিক। দীর্ঘ ৪২ বছর পর উদ্ধার হয় গলিকের দেহ। পুলিস বাড়িতে ঢুকে চেয়ারে বসা অবস্থায় উদ্ধার করে গলিকের দেহ। সামনে রাখা ছিল এক কাপ চা।
৪. বারবারা সালিনাস নরম্যান- ২০১৩ সালের মে মাসে সালিনাসের মেক্সিকোর বাড়ি থেকে যখন তার দেহ উদ্ধার হয় তখন তা প্রায় মমিতে পরিনত হয়েছে। হঠাত্ই হারিয়ে যাওয়া সালিনাসকে খুঁজতে শুরু করেন সালিনাসের জামাইবাবু লুই পন্স। সালিনাসের মৃত্যুর এক বছরেরও বেশি সময় পর উদ্ধার হয় তাঁর দেহ।
৫. ডেভিড কার্টার- মিলওয়াকি নুইসেন্স কন্ট্রোল অফিসার ছিলেন ডেভিড কার্টার। ২০০৭ সালে চাকরি ছেড়ে দেন তিনি। বলেন নিউ মেক্সিকো চলে যাচ্চেন তিনি। কিন্তু আসলে নিজের বাড়িতে আত্মহত্যা করেছিলেন কার্টার। চার বছর পর খালি বাড়ি ভেবে পরিদর্শনে আসেন রিয়াল এস্টেট এজেন্ট। সিঁড়িতে কার্টারের কঙ্কাল আবিষ্কার করেন তিনি।
৬. নাতালিয়ে উড- অসি মহিলা উডের মৃত্যু হয় ২০০৩ সালে। তাঁর দেহ উদ্ধার হয় ২০১১ সালে। এই ৮ বছরে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সময় মতো জমা পড়েছে পেনসন। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করার তাগিদ অনুভব করেনি পরিবারের কেউ। অবশেষে তাঁর দেহ উদ্ধার করে এক আত্মীয়। তিনি জানান ২০০৩ সালে দুজনের মধ্যে ঝগড়া হয়। তারপর থেকে কথা বন্ধ ছিল দুজনের।কাই। viralnova.com-এর পাতা থেকে তাদের গল্পোই শোনাবো আমরা।৫. ডেভিড কার্টার- মিলওয়াকি নুইসেন্স কন্ট্রোল অফিসার ছিলেন ডেভিড কার্টার। ২০০৭ সালে চাকরি ছেড়ে দেন তিনি। বলেন নিউ মেক্সিকো চলে যাচ্চেন তিনি। কিন্তু আসলে নিজের বাড়িতে আত্মহত্যা করেছিলেন কার্টার। চার বছর পর খালি বাড়ি ভেবে পরিদর্শনে আসেন রিয়াল এস্টেট এজেন্ট। সিঁড়িতে কার্টারের কঙ্কাল আবিষ্কার করেন তিনি।
- by SOURAV BERA.
বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৪
Meghalaya To Get Its First Train On November 29
Prime Minister Narendra Modi will inaugurate Meghalaya's first train connecting Mendipatha with Dudhnoi in Assam. The move will bring the state on the railway map.
Modi will flag-off the train from Maligaon in Guwahati to Mendipathar in North Garo Hills on November 29, reported the Press Trust of India. After the inauguration, he will address a gathering to Garo hills residents through video conferencing, Deputy Commissioner of North Garo Hills district D Sangma said.
Chief Minister Mukul Sangma had laid the foundation of the 19.47 km broad guage railway line in 2012, after it was approved in 1992-93.
The British had unsuccessfully built the Cherra Companyganj State Railways in Khasi and Jaintia hills region in 1895-96.
By - Debjit Mukherjee
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)